মোহাম্মদ মাসুদব
বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তের দেড় মাসেও হয়নি পূণর্সান। দারিদ্র বন্যাদুর্গতদের সাহায্য সহায়তা,সেবা’য় বন্যার্ত অসহায় ক্ষতিগ্রস্থের পাশে “শহিদ তানভির ছিদ্দিকী স্মৃতি ফাউন্ডেশন”। শহিদ তানভির ছিদ্দিকী ফাউন্ডেশনের সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার শফিউল্লাহ রাজু’র নেতৃত্বে ও মোহাম্মদ আলী, মোজাফফর হাসান ও বন্ধুদের সহযোগিতায় বনয়াদুর্গত এলাকায় ক্ষতিগ্রস্তের মাঝে ১৩০ পরিবারকে আর্থিক অনুদান সহায়তা প্রদান হয়।
গত ৭ অক্টোবর (সোমবার) ফেনী ও নোয়াখালী জেলার ছাগলনাইয়া ও সেনবাগ উপজেলায় বন্যাদুর্গত ক্ষতিগ্রস্ত মানুষদের এ আর্থিক সহায়তা প্রদান হয়।”শহিদ তানভির ছিদ্দিকী স্মৃতি ফাউন্ডেশন” এর পক্ষ থেকে ফাউন্ডেশনের সভাপতি ইন্জিনিয়ার শফিউল্লাহ রাজু’র নেতৃত্বে ফেনী ও নোয়াখালীর বন্যার্তদের মাঝে আর্থিক অনুদান কর্মসূচি পালিত হয়। সার্বিক সহযোগিতায় ছিলেন ইন্জিনিয়ার সৈয়দ মো. মোজাফফর হাসান ছিদ্দীক রাসেল, মো: আলী, বাবলু, মনছুর প্রমুখ।স্থানীয় প্রতিনিধি বিশিষ্ট ব্যবসায়ি সোলাইমান, হোছনে আঁরা বেগম মহিলা মেম্বার,৩নং ডুমুরিয়া ইউনিয়ন, সেনবাগ, নোয়াখালী। এলাকার প্রকৃত ক্ষতিগ্রস্তদের সহায়তা প্রদানে সব রকমের সহযোগিতায় দায়িত্ব পালন করেন।এবং ৮নং রাধা নগর ইউনিয়ন, ছাগলনাইয়া, ফেনীতে স্থানীয় প্রতিনিধি বাবলু, মুরাদ পাটোয়ারী , বাবু এর সহায়তায় সরেজমিনে এলাকার ক্ষতিগ্রস্তদের সনাক্তকরণ ও সহায়তা প্রদানের সব রকমের সহযোগিতায় দায়িত্ব পালন করেন ৪০ বছর ইতিহাসে দেশে আকষ্মিক বন্যায় স্মরণকালের ইতিহাসে নোয়াখালী ও ফেনীতে ৯০ শতাংশ মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। ৪৮ শতাংশ মানুষের বসতভিটা ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়। অসহায় ক্ষতিগ্রস্তরা এখনোও নিরুপায়। আর্থিক সংকট দরিদ্রদের অবস্থা এখনো আর্থিক সংকটে নানা সমস্যার ভয়াবহতায় জর্জরিত।ক্ষতিগ্রস্ত অনেকেই মানবেতর ধ্বংসস্তূপ ঘরেই কোনরকম জীবন যাপন করছে। পর্যাপ্ত সাহায্য সহযোগিতা না পেলে অপূরনীয় ক্ষয়ক্ষতিগ্রস্থরা কোনমতেই ঘুরে দাঁড়ানোর সম্ভব নয়। বন্যার্তদের পুন:র্বাসনের ধারাবাহিকতায় এটা ক্ষুদ্র কর্মসূচির অংশ মাত্র। “শহিদ তানভির ছিদ্দিকী ফাউন্ডেশন” এর পক্ষ থেকে স্বেচ্ছা সেবক কার্যক্রমের ক্ষুদ্র সামান্য প্রয়াস মাত্র।উল্লেখ্য যে, শহিদ তানভির ছিদ্দিকী ১৮ই জুলাই স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ ও বৈষম্যবিরোধী গণবিপ্লবে চট্টগ্রামের বহদ্দারহাট এলাকায় স্বৈরাচারের পুলিশের গুলিতে নিহত হন। যা মুহূর্তের মধ্যে সোশ্যাল মিডিয়া অনলাইন গণমাধ্যম প্রিন্ট পত্রিকা’সহ এলাকা আশপাশ অঞ্চল সারা দেশজুড়ে শীর্ষ আলোচিত হয়। এরে ধারাবাহিকতায় টানা ১৭ বছর দুঃশাসনের স্বৈরাচারী সরকারের পতন হয়।
Leave a Reply