আজ ১৫ই আশ্বিন, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ, ৩০শে সেপ্টেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ

অতিরিক্ত যাত্রীঝুকি চরম ভোগান্তি!দ্বিগুন ভাড়া।

মোহাম্মদ মাসুদ : চট্টগ্রাম

চট্টগ্রাম সহ সারাদেশে ঈদ উপলক্ষ্যে ঈদের আগে ও পরেও নেওয়া হচ্ছে ডাবল ভাড়া!ঈদের আগে গ্রামমূখী যাত্রীদের ও ঈদ পরবর্তীতে শহরমূখী যাত্রীদের
অতিরিক্ত ভাড়া দিয়েও টিকেট সংগ্রহে চলছে ভ্রমণে চরম যাত্রীঝুকি ভোগান্তির যেন অন্ত নেই। চলছে হরহামেশা প্রতারণা কথামত সীট না দিয়েই নিয়মিত ভাড়ার চেয়েও বেশি ভাড়া আদায়সহ নানা ধরনের অনিয়ম আর যাত্রী ভোগান্তি।
বিআরটিসি পরিবহনসহ বেসরকারি পরিবহনেও চলছে প্রকাশ্যে জনসম্মূখে ডাবলভাড়া আদায়ের হটস্পট।প্রতিটি কাউন্টার যেন আলাউদ্দিনের চেরাগের দৈত্যদানবে ছোয়ায় কাঁচাটাকা উৎপাদনের মেশিনে পরিণত হয়েছে চলছে রমরমা বাণিজ্য। ভুক্তভোগী যাত্রীরা নিরূপায় হয়ে ফাঁদে পড়ে বাধ্য হচ্ছে ডাবল ভাড়ায় টিকেট নিতে।এখানেই শেষ নয়,নির্দিষ্ট আসনের বুকিং করা সীট ছাড়াও টিকেট নাই বলে প্রতি গাড়িতে বাড়তি অতিরিক্ত টিকেট বিক্রি করছে কমপক্ষে ২৫ জন করে।

পর্যায়ক্রমে ঝুকিপূর্ণ ও মাত্রাঅতিরিক্ত যাত্রী তুলে গেদাগেদি হজবরল পরিবহন করে যা কিনা স্বাস্থ্যঝুকি ও চরম ভোগান্তিতে ফেলছে নিরাপদ যাত্রায় জীবনঝুঁকিতে পরিনত করছে। একজনের উপর আরেকজনকে বসানো হচ্ছে বিভ্রান্তির,মিথ্যা তথ্যবিভ্রাটে ফেলে, সুবিধাজনক অবস্থানে বসানোর কথা বলে করা হচ্ছে চরম বিষাদ প্রতারণা।কোনরকম কায়দায় কৌশলে সম্পূর্ণ মিথ্যা অজুহাতে অতিরিক্ত টিকেট বিক্রি করছে টুলবক্স মোড়ায় বসার কথা বলে।এমন জরাজীর্ণ ঝুঁকিপূর্ণ যাতায়াত শুধু বিআরটিসি পরিবহনে নয়,ট্রেন-বাস নৌপথসহ সবদিকেই যেন জিম্মি পরিবহন মালিক পক্ষের দ্বারা অমানবিক বিবেকহীন সিদ্ধান্তে বাড়তি ভাড়া আদায়ের নাটকীয় নীতিমালা বহির্ভূত বিবেগমৃত দানবীয় নানা কর্মকান্ডে।

সরেজমিনে দেখা যায়,ভুক্তভোগী যাত্রীরা নিরূপায় হয়ে বাধ্য হচ্ছে ডাবল ভাড়ায় টিকেট নিতে। সারাবছর কোন প্রকার ছুটি না থাকায় ঈদের ছুটিই হল বাড়িতে যাওয়ার একমাত্র সুযোগ ও ভরসা।তাই ঈদের ছুটিতেই তাদের বাড়ি যেতে যেমন কষ্ট আর নানা ভোগান্তি পেতে হয় তেমনি ঈদ পরবর্তী সময়েও । আর অসহায় যাত্রীদের দুর্বলতা সরলতার সুযোগটা কাজে লাগায় পরিবহন মালিক পক্ষ সিন্ডিকেট দ্বারা বাড়তি ভাড়া আদায় যেন প্রতি ঈদের আগে ও পরেও যেন স্বাভাবিক সাধারণ ব্যাপার।যা কিনা অত্যান্ত নিখুঁত কৌশলে বিভিন্ন কলা-কৌশলে ভিন্ন অনিয়মের মাধ্যমে,কু-কৌশলে,ভিন্ন ভিন্ন অসৎপথ অপচেষ্টায় কার্যকর করে থাকে। তারপরও ভুক্তভোগী যাত্রীরা টিকেট নিতে মরিয়া যে প্রকারেই হোক না কেন। শহর নির্ভর এসব গ্রামনিবাসীদের তাদের বিশেষ প্রয়োজন,ঈদছুটি ছাড়া নিজ কর্মস্থলের ছুটি না পাওয়া,পরিবার,প্রিয়জনকে দেখার আবেগ,অনুভূতি,তীব্র আকাঙ্খা,নানা প্রয়োজনীয়তার কারনেই অভিযোগ থাকলেও কোন প্রতিবাদ করে না।সব যেন ভাগ্যের হাতেই নির্মম সত্যকে মেনে নেওয়া।

আর যারা নাকি প্রতিবাদ করে তারা নানাভাবে নানা অজুহাতে হয়রানি হুমকি দামকির স্বীকার হতে হয়।যাত্রীবান্ধব সংশ্লিষ্ট যাঁরা উপকার বা বিকল্প সহায়ক ভূমিকা পালন করার কথা তাঁদের কর্তৃক গৃহীত ব্যাবস্থাপনায় নিরাপত্তহীনতায় দরুন কোন অভিযোগ দিতে রাজি নয় ভুক্তভোগীরা। অভিযোগের পূর্বতিক্ততা অভিজ্ঞতা জেরে অভিযোগ করাই যেন নিজেকে উল্টো মালিক পক্ষের দ্বারা অভিযুক্ত করা।অভিযোগ করাটা যেন অযথা জটিলতা ও খামাকা ঝুঁকি ঝামেলা সমস্যা মনে করে।সবদিগেই অনিয়ম তাই অহেতুক যাত্রীসুবিধা ও ন্যায্য ভাড়ায় টিকেট পাওয়াটাই যেন অবাস্তব অস্বাভাবিক। বাস্তবতায় সত্যকথা, প্রতিবাদ করে ক্ষতিছাড়া কোন লাভ নেই। পরিস্থিতিতে যাত্রী ভোগান্তি ডবল ভাড়ায় টিকেট নিতে পারলেই চলে।তারপররেও মিলবে বাড়িতে যাওয়ার শতভাগ দুশ্চিন্তা অনিশ্চিয়তা থেকে পরিত্রাণ। এককথায় ঈদে যাত্রীসুবিধা তো অনেক দুরের কথা।পাশাপাশি বাস্তবতায় ভুক্তভোগী জনসাধারণ নিরূপায় অসহায় সেইসাথে টিকেটে পাওয়া না পাওয়া নিয়েও সাধারণ যাত্রীরা মনে আশংঙ্কা।নানা হয়রানি স্বীকারসহ অভিভাবকহীন যাত্রীদের চরম যাত্রী ভোগান্তিতে যেন দেখারমত যেন কেউ নেই।

সরেজমিনে দেখা যায়,বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে নামে বেনামে বিআরটিসি,ঢাকা,চট্টগ্রাম,ময়মনসিংহ,বরিশাল,রাজশাহী,খুলনা,সিলেট বিভাগীয় মূল জায়গার ভাড়া গুটিকয়েক পরিবহনে বাড়তি ভাড়া আদায় না করলেও বাকি সব অন্যান্যা জেলাতে ভৈরব,কিশোরগঞ্জ,নেত্রকোনা,হবিগঞ্জ, জালামপুর,রংপুর,দিনাজপুর,উত্তর বঙ্গের বিভিন্ন জেলায় বিভিন্ন দুরদুরান্তের গন্তব্যে ঈদ যাত্রার অগ্রিম টিকিট নিয়ে যাত্রীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে নিত্যনতুনভাবে।

বাড়তি বাড়ায় অগ্রীম টিকিট বুকিং।দরাদরি করলে টিকেট নেই,খরচ বেশি,গাড়ির সংকট দেখিয়ে চরম ভোগান্তি ও ভীষণ চাপে ফেলে সাধারণত যাত্রীদের ফাঁদে ফেলে নিচ্ছে ডবল ভাড়া। মূলগাড়ির টিকেট পাশাপাশি এক্সট্রা গাড়িতেও পাওয়া যাচ্ছে না তাছাড়াও খরচও বেশি বা নানাভাবে অজুহাতে টিকেট নিয়েও হরদম যুদ্ধ চলছে প্রকাশ্যেই।যারা যাত্রী তাঁরাই একমাত্র হারেহারে তার বিষাদের তিক্ততা উপলব্ধি করতে পারে।

সরেজমিনে দেখা যায় বিআরটিসি কাউন্টারসহ লোকাল কাউন্টারগুলোতে যাত্রীর সকলের টিকেট নেয় ডাবল দামে। কাউন্টারের সামনে কথা হয় অন্তত ২০/২৫ জনের মধ্যে।যাত্রীদের মধ্যে তারা অনেকেই টিকেট নিয়েছেন অনেকেই এসেছেন টিকিট নিতে। কিন্তু কোনো কাউন্টার থেকে টিকিট নিতে পারেননি ডবল ভাড়া ছাড়া।অনেকে অনেক অনুরোধ করেও ব্যর্থ হয়েছেন ডাবল দামে বিক্রি টিকেট সামান্য হলেও কমাতে। অন্য কাউন্টারে
৫/৬শত টাকার ভাড়া ১ হাজার ১২শত তাও সিটি গেইটের বাহিরে গিয়ে উঠতে হবে যাওয়ার সময় ফিরতেই একই রকম নানা জটিলতা।

নাম জানাতে অনিচ্ছুক কাউন্টার মাস্টার বলেন,ঈদের চার দিন আগেই আমাদের নির্ধারিত টিকিট বিক্রি শেষ করেছি।

ঈদের পরবর্তীতেও সপ্তাহ গত হলেও এখনো পর্যন্ত কমেনি ভাড়া এখন আমাদের হাতে কোনো টিকিট নেই। বাইরে যারা টিকিট বিক্রি করছেন,তারা হয়তো অন্য কোনো যাত্রীর ফেরত দেওয়া টিকিট বিক্রি করছেন। এটার সঙ্গে আমাদের কোনো সম্পর্ক নেই। কেউ তাদের কাছ থেকে টিকিট নিতে চাইলে নিতে পারবে।

সহজে কোথাও মিলছে না ট্রেন বা বাসের টিকিট। কাউন্টারগুলো থেকে টিকিট নেই জানিয়ে দেওয়া হলেও বাইরে চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে টিকিট নামের সোনার হরিণ। কোনো কোনো বাস কাউন্টারে ৫ মে থেকে ৯ মের টিকিট দেওয়া শেষ হয়েছে উল্লেখ করে সাঁটানো হয়েছে নোটিশও।

তবে যাত্রীদের অভিযোগ,কালোবাজারিদের হাতে চলে গেছে
ঈদঅগ্রীম ও ঈদপরবর্তী যাত্রার টিকিটও। এ কারণে চলছে টিকিটের জন্য হাহাকার। কাঙ্ক্ষিত টিকিট পেতে ঘণ্টার পর ঘণ্টা অপেক্ষা আর ধরণা দিতে হচ্ছে।আবার অনেকে কাউন্টার থেকে টিকিট নেই বলে যাত্রীদের ফিরিয়ে দিলেও গোপনে বেশি দামে টিকিট বিক্রি করছে। কালোবাজারিদের হাতেও বাড়তি দাম ধরিয়ে দিলেই পাওয়া যাচ্ছে টিকিট।

ঈদ-পরবর্তী যাত্রার টিকিট নিয়েও কারসাজির এ চিত্র দেখা যায় নগরীর অলংকার বিআরটিসি,কদমতলী,দামপড়া,
গরীবউল্লাহ শাহ্ আগ্রাবাদ,বায়েজিদ বোস্তামীসহ গুরুপূর্ণ জংশন স্টেশনে চেয়ার কোর্চ স্ট্যান্ডের কাউন্টারগুলোতে।

ঈদ পরবর্তীতে শহরমূখী উপজেলা ও জেলা কাউন্টারগুলোতে একই অবস্থা রেলওয়ে স্টেশনেও। বাস ও ট্রেনের মতো বিমানের টিকিটও সহসাই মিলছে না নানা জটিলতায়। অনলাইনেও পাওয়া যাচ্ছে না কোন টিকেট। পেলেও লাখে ১টা পাওয়া যেন মুশকিল। পাওয়া যাচ্ছে না সঠিক সঠিক তথ্য। এতে করে চরম বিপাকে পড়েছে শহরগামী যাত্রীসহ বিভিন্ন জেলার আন্ত-পরিবহনগামী দুরদুরান্তের হাজার হাজার কর্মজীবী মানুষ।

সরেজমিনে দেখা গেছে বিভিন্ন জেলার আন্ত-পরিবহনগামী দুরদুরান্তের কোচ স্ট্যান্ডের বিভিন্ন কাউন্টারে টিকিট বেশি দামেও না পাওয়ায় যাত্রীদের মধ্যে হতাশা বিরাজ করছে। ঈদ উদযাপন শেষে নির্দিষ্ট সময়ে কর্মস্থলে ফেরা নিয়ে তাদের মধ্যে রয়েছে সংশয় ও দুশ্চিন্তা হতাশা।রোডের পাশে অসংখ্য সারি সারি বাস থাকলেও ঈদের আগেই আগ্রিম টিকিট বিক্রি হওয়ায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে দাবি করছেন পরিবহন মালিক ও শ্রমিকরা। আবার কোনো কোনো কাউন্টার থেকে টিকিট মিললেও বাসের একদম পেছনের সিটই ভরসা।

তবে কাউন্টারগুলো থেকে বেশি দামে টিকিট বিক্রির ।

যারা এখন এসে টিকিট পাচ্ছেন না,তারাই অভিযোগ করছেন দাবি করে একাধিক কাউন্টার মাস্টার। আমরা বেশি দামে টিকিট বিক্রি করি না। নির্ধারিত ভাড়ার বাইরে বেশি টাকা নেওয়ার সুযোগ নেই। তাছাড়া আমাদের তো হাতে এখন টিকিটও নেই। অন্য কাউন্টারগুলোতে কি হচ্ছে,সেটা আমরা জানি না।

যাত্রীরা ভোগান্তি হয়ে বলেন-সৌদিয়া,হানিফ,শ্যামলী, ইউনিক,এস.আলম,এনা,টি আর ট্রাবল ও এসআরসহ বেশ কয়েকটি কাউন্টারে গিয়েছি।এখন কোথাও ন্যায্যদামে সহজে টিকিট মিলছে না। কাউন্টার থেকে নয়,৭শ টাকার টিকিট ১২শ টাকায় কাউন্টারের বাইরের কালোবাজারের বা কলারবয়ের কাছ থেকে পাওয়া যায় বলে জানান এক যুবক।

ছুটি শেষ হওয়ার আগে কর্মক্ষেত্রে পৌঁছাতে না পারলে হয়তো চাকরি হারাতে হবে এমন আশঙ্কা প্রকাশ করে বলেন, প্রত্যেক বছর ঈদপরবর্তী যাত্রার সময়ে বেশি দামে টিকিট কিনতে হয়।

ঈদ-পরবর্তী যাত্রার ‘টিকিট নেই,টিকিট আছে,এমন নাটকে অতিষ্ট সাধারণ যাত্রীরা। তাদের অভিযোগ,কাউন্টারগুলোতে টিকিট না পাওয়া গেলেও বাইরে ঠিকই বেশি দামে টিকিট পাওয়া যাচ্ছে। আর এসব নিয়ন্ত্রণ করছে স্থানীয় একটি কালোবাজারি চক্রসহ পরিবহন মালিক ও শ্রমিকরা।

জেলা মোটর শ্রমিক ইউনিয়ন সূত্রে জানা যায় কোচ স্ট্যান্ড থেকে বিভিন্ন কোম্পানির শতশত গাড়ি যায়। টিকিট নিয়ে কালোবাজারির কোনো সুযোগ নাই। আগ্রিম টিকিট শেষ হওয়ার কারণে কোনো কোনো কাউন্টারে টিকিট নাও থাকতে পারে। তবে ঈদের সময় অনেক গাড়ি অনিয়ম করে। আমরা প্রশাসনকে অনুরোধ করব,যেন কেউ বেশি ভাড়া নিতে না পারে।

বিষয়টি বিআরটিসির বুকিং কাউন্টারে অনিয়মের অভিযোগের বিষয়টি জানতে চাইলে বলেন-কোন অনিয়ম করছে না বলে জানান ডাবল ভাড়ায় শতশত টিকেট বিক্রয় করার পরেও।নিজেদেরকে বিআরটিসি সরকারি প্রতিষ্ঠানের দায়িত্বশীল দাবি করে বলেন সত্যকে অস্বীকার করেন।

বিআরটিসির চট্টগ্রাম ডিপো সূত্র জানা গেছে,ঈদের ছুটিতে শতাধিক দোতলা ও শতাধিক একতলা বিআরটিসি বাস নিয়ম অনুযায়ী চলছে কোন অনিয়ম করার সূযোগ নেই। এসব বাস ঢাকাসহ আন্তজেলার বিভিন্ন রুটে চলাচল করে। চট্টগ্রাম নগরীর বিভিন্ন এলাকায় সারিবদ্ধভাবে রাস্তার পাশে বাসগুলো রাখা হয়েছে। ঈদের ছুটি শেষে বাসগুলো যাত্রী ভোগান্তি লাগবে শ্রমিক চাকরীজিবীদের নিয়ে পর্যায়ক্রমে গন্তব্যে আাসা-যাওয়া শুরু করেছে কিন্তু বাস্তবে যাত্রী ভোগান্তি হয়রানি যেন কোন মতোই থামছে না।

বিষয়টি জানতে জেলা সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট হুছাইন মুহাম্মদ- (তথ্য ও অভিযোগ শাখায়)জানতে চাইলে বলেন-এ ব্যাপারে ভুক্তভোগী বা কারোর যাদি কোন সমস্যা থাকে তাহলে অভিযোগ করতে পারেন। আমার সহায়তার জন্য লিখিতভাবে অভিযোগ কিংবা প্রমাণ ছাড়া এবং লিখিত অভিযোগ পত্রে সাক্ষর ছাড়া আমি কোন কিচ্ছু করতে বলতে বলতে পারি না। তাছাড়া তথ্য অধিকার আইন ২০০৯ এর বাহিরে আমি যেতে পারি না। এ ব্যাপারে আপনি বিস্তারিত জানতে সহায়তা পেতে পারেন ডিসি স্টাফ অফিসার গোপনীয় শাখার মাধ্যমে বা ওয়েবসাইটে যোগাযোগ করতে পারেন।

বিষয়টি জানতে ডিসি স্টাফ অফিসার জেলা সহকারী কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট (গোপনীয় শাখা) প্লাবন কুমার বিশ্বাস বলেন-যাত্রী ভোগান্তি সমস্যা সৃষ্টির করে অতিরিক্ত ভাড়া আদায়ে কারা কারা এসব অনিয়ম করছে আমাদেরকে জানালে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অলরেডি বিভিন্ন স্পষ্টে আমাদের মোবাইল কোর্ট অভিযান চলছে।আর কোন কোন কাউন্টারে সমস্যা করছে আমাদেরকে বিস্তারিত জানালে অবশ্যই দ্রুত ব্যবস্থা ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ঈদে ডাবল ভাড়া! অতিরিক্ত যাত্রীঝুকি চরম ভোগান্তি লাগবে দ্রুত সমাধান জরুরি।টিকেট নিয়ে এই কারসাজি সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ নজরদারিসহ সবরকম অনিয়ম বন্ধে প্রশাসন ও ভোক্তা অধিকারকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানান একাধিক যাত্রীসাধারণঈদের আগে ও পরে

Leave a Reply

Your email address will not be published.

     এই বিভাগের আরও খবর