2. Uncategorized
3. মেজর সিনহা হত্যার রায়ে – ও সি প্রদীপ ও পরিদর্শক লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড।

মেজর সিনহা হত্যার রায়ে – ও সি প্রদীপ ও পরিদর্শক লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড।

1. আপডেটের সময় : জানুয়ারি, ৩১, ২০২২, ৬:১৭ অপরাহ্ণ
2. 116 বার ভিউ / প্রিন্ট করুন

চট্টগ্রাম কণ্ঠ : ডেস্ক

সোমবার (৩১ জানুয়ারি) বিকেলে কক্সবাজার জেলা ও দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ ইসমাইল এ আদেশ দেন।

এ মামলায় অভিযুক্ত ১৫ আসামি হলেন- বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের তৎকালীন পরিদর্শক লিয়াকত আলী, টেকনাফ থানার বরখাস্ত ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, দেহরক্ষী রুবেল শর্মা, বাহারছড়া পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের বরখাস্ত উপপরিদর্শক (এসআই) নন্দ দুলাল রক্ষিত, বরখাস্ত কনস্টেবল সাফানুর করিম, কামাল হোসেন ও আবদুল্লাহ আল মামুন, বরখাস্ত সহকারী উপপরিদর্শক (এএসআই) লিটন মিয়া, বরখাস্ত কনস্টেবল সাগর দেব, বরখাস্ত এপিবিএনের উপপরিদর্শক (এসআই) মো. শাহজাহান, বরখাস্ত কনস্টেবল মো. রাজীব ও মো. আবদুল্লাহ, টেকনাফ থানায় পুলিশের করা মামলার সাক্ষী টেকনাফের বাহারছড়া ইউনিয়নের শামলাপুরের মারিশবুনিয়া গ্রামের নুরুল আমিন, মো. নেজামুদ্দিন ও আয়াজ উদ্দিন।

২০২০ সালের ৬ আগস্ট ওসি প্রদীপ, পরিদর্শক লিয়াকতসহ মামলার আসামি সাত পুলিশ সদস্য আদালতে আত্মসমর্পণ করেন। পরে তদন্তে নেমে হত্যার ঘটনায় স্থানীয় তিন বাসিন্দা, আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) তিন সদস্য, প্রদীপের দেহরক্ষীসহ আরও সাতজনকে গ্রেপ্তার করে র‌্যাব। এরপর ২০২০ সালের ২৪ জুন চার্জশিটভুক্ত আসামি কনস্টেবল সাগর দেব আত্মসমর্পণ করলে এ মামলার ১৫ আসামিই আইনের আওতায় আসেন।

গত ২০২০ সালের ৩১ জুলাই রাতে টেকনাফ মেরিন ড্রাইভ রোডের শামলাপুর চেকপোস্টে পুলিশের গুলিতে নিহত হন সেনাবাহিনীর অবসরপ্রাপ্ত মেজর সিনহা মোহাম্মদ রাশেদ খান। এ ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে তিনটি (টেকনাফে দুটি, রামুতে একটি) মামলা দায়ের করে।
ঘটনার পাঁচ দিন পর ৫ আগস্ট কক্সবাজার আদালতে টেকনাফ থানার বহিষ্কৃত ওসি প্রদীপ কুমার দাশ, বাহারছড়া তদন্ত কেন্দ্রের পরিদর্শক লিয়াকত আলীসহ ৯ পুলিশের বিরুদ্ধে হত্যা মামলা করেন সিনহার বড় বোন শারমিন শাহরিয়া ফেরদৌস। এ চারটি মামলার তদন্তের দায়িত্ব পায় র‍্যাব।

পরে ২০২০ সালের ১৩ ডিসেম্বর ওসি প্রদীপ কুমার দাশসহ ১৫ জনকে অভিযুক্ত করে আদালতে অভিযোগপত্র দেন তদন্তকারী কর্মকর্তা ও র‍্যাব-১৫ কক্সবাজারের জ্যেষ্ঠ সহকারী পুলিশ সুপার মো. খাইরুল ইসলাম। অভিযোগপত্রে সিনহা হত্যাকাণ্ডকে একটি ‘পরিকল্পিত ঘটনা’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়। এতে সাক্ষী করা হয় ৮৩ জনকে।

গত ২৭ জুন আসামিদের বিরুদ্ধে চার্জগঠন করা হয়। এরপর গত ২৩ আগস্ট থেকে শুরু হয় সাক্ষ্যগ্রহণ। যা শেষ হয় গত ১ ডিসেম্বর। পরে গত ৬ ও ৭ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয় আসামিদের ৩৪২ ধারায় বক্তব্য গ্রহণ।

     এই বিভাগের আরও খবর

•   পটিয়া শান্তির হাট এলাকায় কাপড়ের রং দিয়ে তৈরী হচ্ছে জন্মদিনের কেক।
•   জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহ-২০২৪ এ এইচসিপিএসসি এর ঈর্ষণীয় অর্জন ও পুরস্কার বিতরণ।
•   চট্টগ্রামে ভুয়া মহিলা পুলিশকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
•   চট্টগ্রামের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা শুরু হচ্ছে ১৫ই ফেব্রুয়ারী থেকে
•   হালিশহর থানার অভিযানে ছিনতাই কারী গ্রেফতার।
•   বৃষ্টির পানিতে ভাসছে চট্টগ্রাম।
•   চট্টগ্রামে আতঙ্কের আরেক নাম ডেঙ্গু।
•   কর্ণফুলীতে মাদক ব্যবসায়ীর যাবতজ্জীবন কারাদণ্ড দিলেন আদালত।
•   প্রতিদিন উঠা নামার মধ্যে চলছে পেঁয়াজের বাজার দুশ্চিন্তায় সাধারণ জনগণ।
•   কর্ণফুলী উপজেলায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনা: বিভিন্ন অনিয়মে ২ লক্ষ টাকা জরিমানা।